রামপুরহাটকাণ্ডে (Rampurhat genocide) সিবিআই (CBI)-এর হাতে গ্রেফতার আরও এক। রামপুরহাট থেকেই তাকে গ্রেফতার করেছেন কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার অফিসাররা। রবিবার ধৃতকে আদালতে তোলা হয়।
সূত্রের খবর, গোপন তথ্যের ভিত্তিতে সিবিআই (CBI)-এর তদন্তকারীরা ওই ব্যক্তির ঠিকানা জানতে পারেন। সেই মতো রামপুরহাটে অভিযান চালায় কেন্দ্রীয় গোয়েন্দাদের একটা দল। সেখান থেকে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করা হয়। প্রত্যক্ষদর্শীদের বয়ান অনুযায়ী, রামপুরহাট কাণ্ডের দিন ঘটনাস্থলে ছিলেন ধৃত ব্যক্তি। ঘটনায় তার প্রত্যক্ষযোগেরও অভিযোগ উঠেছে। রামপুরহাট কাণ্ডে (Rampurhat Arson) আগেই মুম্বই থেকে চার জনকে গ্রেফতার করেছে সিবিআই (CBI)। এ নিয়ে মোট পাঁচজন গ্রেফতার হল।
প্রসঙ্গত, ষড়যন্ত্রের অভিষোগ করেছেন রামপুরহাট কাণ্ডে (Rampurhat Arson) ধৃত আনরুল হোসে। চক্রান্ত করে ফাঁসানোর দাবি করেছেন তিনি। তার ইঙ্গিত নিহতদের পরিবারের দিকে নাকি রাজনৈতিক, তা নিয়ে জল্পনা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলে।
১৯ দিন পর বগটুইয়ের বাড়িতে ফিরল ভাদু শেখের পরিবার (Bhadu sheikh murder)। বাড়ি ফিরল নিহত তৃণমূলের উপপ্রধান ভাদু শেখের পরিবার। ভাদু শেখের বাড়ি থেকে ৩ ঘণ্টা ধরে তল্লাশি সিবিআইয়ের। ভাদুর বাড়ি থেকে বেশকিছু গুরুত্বপূর্ণ নথি বাজেয়াপ্ত সিবিআই-এর। সিবিআই-পুলিশের আশ্বাসে বাড়ি ফিরলাম, জানালেন নিহত ভাদু শেখের স্ত্রী।
গত ২১ মার্চ, সোমবার সন্ধ্যায় বীরভূমের বগটুই মোড়ে খুন হন বড়শাল পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ভাদু শেখ৷ তাঁর মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে বগটুই গ্রামের পূর্বপাড়ায় তাণ্ডব চালায় একদল যুবক৷ আগুন ধরিয়ে দেওয়া হয় বেশ কয়েকটি বাড়িতে৷ সেই আগুনে ঝলসে মৃত্যু হয় ৯ জনের৷ নিহতদের অধিকাংশ মহিলা ও শিশু৷
ভাদু শেখ হত্যা এবং রামপুরহাটকাণ্ড, আপাতত দু'টি ঘটনার তদন্তভারই রয়েছে সিবিআই এর ওপর।