বঙ্গ সংস্কৃতির অবিচ্ছেদ্য অঙ্গ থিয়েটার৷ যুগে যুগে থিয়েটারের মঞ্চ হয়ে উঠেছে প্রতিরোধের আঙিনা, সংগ্রামের ময়দান৷ স্বাধীনতা সংগ্রামই হোক বা সমাজবদলের স্বপ্ন দেখা বামপন্থী আন্দোলন- মতাদর্শকে জনপ্রিয় করে তুলতে, সাধারণ মানুষের ক্লান্ত বুকে দিনবদলের আগুন জ্বালতে এই বাংলায় বার বার ব্যবহার করা হয়েছে থিয়েটারকে।
থিয়েটার তো নিছক বিনোদন নয়। সে চিরকালই হয়ে উঠেছে প্রতিরোধের হাতিয়ার, বেঁচে থাকার জরুরি অবলম্বন। আজ, ২৭ মার্চ বিশ্ব নাট্য দিবস৷ এই দিনে অবশ্যস্মরণীয় দীনবন্ধু মিত্র, শিশির ভাদুড়ি, নটী বিনোদিনী, শম্ভু মিত্র, উৎপল দত্তের মতো নাট্যসাাধকরা। নিছক বিনোদন ছাপিয়ে তাঁদের কাজে উঠে এসেছে সমকালের যন্ত্রণা, অপ্রাপ্তি, স্বপ্ন এবং স্বপ্বভঙ্গের কথা।
দীনবন্ধু মিত্র, শিশির ভাদুড়ির সৃষ্টি বদলে দিয়েছিল গোটা জাতির সাংস্কৃতিক অভিমুখ। বৃহত্তর রাজনৈতিক পরিসরে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল শম্ভু মিত্রের 'রক্তকরবী'৷ সমকালের যন্ত্রণাকে বুকে ধারণ করে এই বাংলায় বুকে গড়ে উঠেছিল অবিস্মরণীয় গণনাট্য আন্দোলন। উৎপল দত্ত, বিশ্বাস করতেন থিয়েটার এবং রাজনৈতিক মতাদর্শ একই মুদ্রার দুটি পিঠ। তাঁর 'কল্লোল' বা 'অঙ্গার' নিজেরাই হয়ে উঠেছিল জীবন্ত প্রতিরোধ।
Nusrat Jahan-Mimi Chakraborty: তারকা প্রচারকদের নাম কমিশনকে পাঠাল তৃণমূল, নাম নেই মিমি, নুসরতের