বাড়ির পুকুরে চলে এসেছিল একটি কুমির। আট ফুট লম্বা চেহারা তার। একটা ছাগলকে খেয়ে সেই পুকুরের কচুরিপানার মধ্যে লুকিয়ে ছিল সেটি। পুকুরটিতে বেশি কেউ আসে না। স্নান আর জামাকাপড় কাচা ছাড়া তেমন কাজও হয় না কোনও। সেই পুকুরে কুমির আসার খবর পেয়ে আতঙ্কে ও আশঙ্কায় হিম হয়ে গিয়েছিলেন স্থানীয় বাসিন্দারা। অবশেষে ৮ ফুট লম্বা সেই কুমিরটিকে বাগে আনা সম্ভব হয়। বনকর্মীদের তৎপরতায় সম্পূর্ণ সুস্থ অবস্থায় তাকে নিরাপদ স্থানে ছেড়েও দেওয়া হয়েছে। মোটা দড়ির সাহায্যে কুমির বাবাজিকে পাকড়াও করেন তাঁরা।
লোকালয়ে থেকে ধরা পড়া কুমিরটিকে ছাড়া হল সুন্দরবনের বনি ক্যাম্পে। তার শারীরিক অবস্থার দিকে আপাতত নজর রাখা হবে।
বনকর্মীরা জানান, পুকুরের চলে আসা স্ত্রী কুমিরটি প্রায় ৮ ফুট লম্বা। বাড়ির পুকুর থেকে কুমিরের খোঁজ মেলায় স্বাভাবিকভাবেই আতঙ্কে গ্রামবাসীরা। আর পুকুরে নামার সাহস পাচ্ছেন না বলেই দাবি তাঁদের। তবে কুমিরটি কীভাবে ওই বাড়ির পুকুরে চলে এল, তা নিয়ে তৈরি হয়েছে ধোঁয়াশা।