সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করেন অথচ ‘স্মার্ট দিদি’ নন্দিনীকে (Smart Didi Nandini) চেনেন না এমন মানুষ কমই আছেন। করোনা কালে চাকরি ছেড়ে বাবার ব্যবসায় হাত লাগান তিনি। গলায় ব্লুটুথ ইয়ার ফোন, পরনে জিনস-টিশার্ট - কখনও তিনি খুন্তি নাড়ছেন, কখনও বা কাউকে ভাত বেড়ে দিচ্ছেন। ডালহৌসির অফিস পাড়ায় তিনি যেন ছিলেন সাক্ষাৎ ‘অন্নপূর্ণা’| এই রাস্তার পাশের ভাতের হোটেল থেকেই তুমুল জনপ্রিয়তা পান নন্দিনী|
ইতিমধ্যেই নন্দিনী সিনেমাও করে ফেলেছেন| এদিকে সম্প্রতি, ফুটপাথে হকার উচ্ছেদ শুরু হয়েছে শহর জুড়ে| এর জেরে, ডালহৌসিতে নন্দিনী এবং তাঁরা বাবার ভাতের হোটেলটিও উচ্ছেদ হয়েছে| এক কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের একটি ভিডিয়োতে, নন্দিনী জানান একপ্রকার জোর করেই তাঁদের দোকান তুলে দেওয়া হয়েছে| কারণ, ভাড়ায় তাঁরা দোকান চালাতেন বলেও জানিয়েছেন |
যদিও রক্ষে একটাই, এই খ্যাতি তাঁর জীবনে সাফল্যও এনে দিয়েছে | দিন কয়েক আগেই, নিউটাউনে তিনি খুলেছেন ‘নন্দিনীদির হেঁশেল’ নামে এক রেস্তোরাঁ| যদিও কেউ কেউ বলছেন, ডালহৌসির দোকানের মতো ক্রেজ নেই নন্দিনীর রেস্তোরাঁয় |