৮১ জন পড়ুয়ার জন্য মাত্র ৭ কেজি চাল কেন? উত্তর ২৪ পরগনার বনমালীপুর অবৈতনিক প্রাথমিক বিদ্যালয়ে গিয়ে এটাই জানতে চান কেন্দ্রীয় পরিদর্শকরা। রাঁধুনির দাবি, “বাচ্চারা ১০০ গ্রাম ভাতও খেতে পারে না। বলে অল্প করে রান্না করা হয়।” তবে বাচ্চারা যে আলু খেতে বেশি ভালবাসে, সেকথাও জানান তিনি। উল্লেখ্য, মিড ডে মিল নিয়ে ওঠা অভিযোগ খতিয়ে দেখতে রাজ্যে এসেছে কেন্দ্রীয় পরিদর্শকদের ৯ জনের একটি দল। সোমবার তাঁরা যান উত্তর ২৪ পরগনার ওই প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। রান্নায় ব্যবহৃত মশলা, চাল, আলুর হিসেব খতিয়ে দেখেন তাঁরা।
কেন্দ্রীয় পরিদর্শক উত্তরাখণ্ডের জিবি পন্থ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের পুষ্টিবিজ্ঞানের অধ্যাপিকা অনুরাধা দত্ত একে রুটিন পরিদর্শন বলেই ব্যাখ্যা করেছেন। মিড ডে মিলের ক্ষেত্রে কেন্দ্রের ৩২টি সূচক ভিত্তিতেই সামগ্রিক পরিস্থিতি খতিয়ে দেখা হয়।
আরও পড়ুন- Kolkata Book Fair: একতারায় টান! কলকাতার বইমেলার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করলেন মুখ্যমন্ত্রী
পরিদর্শকরা আসার আগেই মিড ডে মিলের রাঁধুনিদের নতুন অ্যাপ্রন, গ্লাভস দেওয়া হয় বলে খবর। তা দেখে পরিদর্শকরা জানতে চান, সেগুলো রোজ পরেই কী রান্নার কাজ করা হয়। উত্তরে বিদ্যালয়ের রাঁধুনি জানান, গ্লাভস পরলেও বাকিগুলো পরা হয় না।