সন্দেশখালির দুর্নীতির টাকা কালীঘাটেও গেছে। মঙ্গলবার সকালে চা চক্রে এমনই বললেন দিলীপ ঘোষ। এদিন সন্দেশখালি নিয়ে প্রশ্ন করা হয় বর্ধমান দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থীকে। তিনি বলেন, "অনেক মন্ত্রীর কাছে গেছে টাকা। অনেক এমএলএ, এমপির কাছে গেছে। কালীঘাট পর্যন্ত গেছে। টাকার কোনও সীমা নেই। কার কাছে গেছে তার তালিকা এখনও আসেনি। সব আসবে। চিন্তা করার প্রয়োজন নেই।"
মঙ্গলবার বর্ধমানে চা চক্রে বর্ধমানের বহিষ্কৃত বিজেপি নেতা শ্যামল রায়কে পাশে বসিয়ে বৈঠক করেন বর্ধমান-দুর্গাপুরের বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষ। দিলীপের সাফাই, "এটা দিলীপের ঘোষের প্রোগ্রাম। এসি ঘরে বসে থাকলে হবে না। রাস্তায় নামতে হবে, এসি ঘরে বসে থাকলে হবে না। দিলীপ ঘোষ রাস্তায় থাকে।" এদিন দিলীপ ঘোষের প্রাতঃভ্রমণ ও চা চক্রের দায়িত্বে ছিলেন শ্যামল রায়। ইছলাবাদ ইয়ুথ ক্লাবের মাঠে দিলীপ ঘোষ যান। তাঁর হাতে হকি স্টিক তুলে দেন শ্য়ামল রায়।