IIT-এর ছাত্রমৃত্যুর ঘটনা খড়গপুরের ডিরেক্টরকে তীব্র ভর্ৎসনা কলকাতা হাই কোর্টের। শুক্রবার বিচারপতি রাজাশেখর মান্থার এজলাসে এই মামলার শুনানি ছিল।
গতবছর অক্টোবরে খড়গপুর আইআইটির বি-টেক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের তৃতীয় বর্ষের ছাত্র ফয়জান আহমেদের দেহ হোস্টেলের ঘর থেকে উদ্ধার হয়। রহস্যমৃত্যু মামলায় তদন্ত শুরু করার দাবিতে আদালতের দ্বারস্থ হয় পরিবার। শুক্রবার মামলার শুনানি ছিল। আদালত আইআইটির ডিরেক্টর বীরেন্দ্রকুমার তিওয়ারিকে জিজ্ঞাসা করে, ছাত্র মৃত্যুর পর কী পদক্ষেপ নিয়েছিল কলেজ কর্তৃপক্ষ। বিচারপতি রাজাশেখর মান্থা প্রশ্ন করেন, একজন ছাত্রের ব়্যাগিংয়ে মৃত্যু হলে মনে কি কোনও আঘাত লাগে! সন্তানের মৃত্যুতে কেমন লাগে, তা বোঝেন কিনা বলেও প্রশ্ন করেন বিচারপতি।
আরও পড়ুন: ঝালদা পুরসভার দায়িত্বে পূর্ণিমা কান্দু. রাজ্যের দুটি সিদ্ধান্তই অন্তর্বর্তীকালীন নির্দেশ আদালতের
ফয়জানের পরিবারের অভিযোগ, তাঁদের ছেলেকে মেরে ফেলা হয়েছে। দেহ শনাক্ত করতে গিয়ে তিনি বলেন, ৬-৭ দিনের লাশকে গতকালের বলে চালানো হয়েছে। সিআইডি বা সিট-এর তদন্তের দাবি নিয়ে আদালতের দ্বারস্ত হয় পরিবার।