কলকাতা সহ গোটা দক্ষিণবঙ্গেই পৌষের মাঝামাঝিতেও হেমন্তের রেশ, তাই একটু শীতের পরশ পাবে বলে পর্যটকদের ভিড় দার্জিলিং, কালিম্পং, সিকিম সহ উত্তর পূর্বের সব শৈল শহরে। হোটেলে ফাঁকা ঘর পাওয়া দায়, হোম স্টেও সব ভর্তি। তাহলে কি ফিরে যাওয়া ছাড়া উপায় নেই? না অতিথিদের ফেরাচ্ছেন না সে সব শহরের বাসিন্দারা। রাত কাটানোড় জন্য খুলে দিচ্ছেন নিজেদের বাড়ি ঘর, তাও বিনামূল্যে।
Ram Temple-Arun Yogiraj: বাছাই পর্ব শেষ, রাম মন্দিরে বসছে কোন শিল্পীর তৈরি ভাস্কর্য?
অনেকেই আগে থেকে হোটেল বা হোম স্টে বুক না করে পৌঁছে গিয়েছেন দার্জিলিং-এ, তুষারপাত দেখবেন বলে। গিয়ে দেখছেন, কোথাওই থাকার জায়গা খালি নেই, এ অবস্থায় ঠান্ডায় হোটেলের বাইরে ঘুরে বেড়ানোও বেশ কষ্টকর। এই পরিস্থিতিতে, পর্যটকদের মাথা গোঁজার বন্দোবস্ত করে দিচ্ছেন শৈল শহর বা গ্রামের বাসিন্দারাই। দার্জিলিং,কার্শিয়াং, সিটং, লাটপামচার, কালিম্পং, সব জায়গাতেই ছবিটা অনেকতা একই রকম। বসুধইব কুটুম্বকম। অতিথিদের ফেরাতে নেই, এই মন্ত্রী দীক্ষিত তাঁরা। তাই কাউকে ফেরাচ্ছেন না, প্রয়োজনে নিজেদের ঘর খুলে দিচ্ছেন অতিথিদের জন্য, সম্পূর্ণ বিনামূল্যে।