ঘূর্ণিঝড় 'রেমাল'এর প্রকোপ থেকে বাংলাকে যথাসম্ভব বাঁচাতে একদিকে যেমন প্রশাসনের তৎপরতা বাড়ছে, অন্যদিকে কলকাতা থেকে নামমাত্র দূরের জনপ্রিয় টুরিস্ট ডেস্টিনেশন বকখালির ছবিটা কিন্তু অন্যরকম। সি ফেসিং হোটেল ঘরের চাহিদা বাড়ল ঝড়ের আগেই। পর্যটকরা ঘরে বসে পেতে চাইছেন 'রেমাল' ভিউ।
ঘূর্ণিঝড়ের সময় উত্তাল হয়ে ওঠা সমুদ্র ঢেউ দেখতে অনেকেই ভিড় করছেন বকখালিতে। একে সপ্তাহান্ত, তার ওপর রেমালের পূর্বাভাস, শনি রবিবার বকখালির প্রায় সব হোটেলেই ৫০ শতাংশের বেশি রুম বুক হয়ে গিয়েছে। কিন্তু সেখানকার অধিকাংশ হোটেলেই সি ফেসিং রুমের অভাব, জানতে পেরে কিঞ্চিৎ হতাশ পর্যটকেরা, জানিয়েছে হোটেল কর্তৃপক্ষ।
Cyclone Remal: প্রবল ঝড়ের সম্ভাবনা উপকূলবর্তী এলাকায়, ক্যানিং থেকে কত দূরে রয়েছে ঘূর্ণিঝড় রেমাল?
দীঘায় যেমন এই সময়ে পর্যটকদের হোটেল ভাড়া নেওয়ায় প্রশাসনিক নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে , বকখালি বা ফ্রেজারগঞ্জে তেমন কিছু হয়নি, তাই বুকিং বাতিল করছে না কোনও হোটেল। তবে সপ্তাহান্তে সমুদ্রে নামায় নিষেধাজ্ঞা রয়েছে।