গরু পাচারকাণ্ডের তদন্তে নেমে চাঞ্চল্যকর তথ্য উঠে এল কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে। গরুপাচারের বিপুল টাকা সরানো হয়েছে দুবাইতে। ভুয়ো রফতানির নথি তৈরি করে কোটি কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ।
ভুয়ো রফতানির নথি দেখিয়ে কেন্দ্রীয় তহবিল থেকে কোটি কোটি টাকা আয়েরও অভিযোগ উঠছে। গরুপাচারের মাস্টারমাইন্ড এনামুল হকের ৩ ভাগ্নে। ডিআরআই-তদন্তের সেই নথি তাঁদের হাতে এসেছে বলে দাবি TV ৯ বাংলার।
২০১৭ সালের জানুয়ারি -ফেব্রুয়ারি মাসে ৩৬ দিনে JHM এক্সপোর্ট নামের সংস্থা ২৩ কোটি টাকার জামাকাপড় রফতানি করেছে দুবাইতে। বিপুল রফতানির জন্য সরকারের কাছ থেকে উৎসাহ ভাতা পেয়েছে প্রায় ৫ কোটি টাকা। সংস্থার মালিক এনামুলের ৩ ভাগ্নে জাহাঙ্গির আলম, হুমায়ুন কবির এবং মেহদি হাসান। নথিতে থাকা সংস্থাগুলোর আদতে কোনও অস্তিত্বই নেই বলেই ধরা পড়েছে তদন্তে। যে ট্রাক বা ট্রেলরে চেন্নাই বন্দর পর্যন্ত মাল পৌঁছনো হয়েছে বলে নথিতে উল্লেখ, তারও অস্তিত্বও নেই।