এবার অপেক্ষা আলোর উৎসবের। দীপাবলির আগেই মায়াপুরের ইসকন সেজে উঠেছে কয়েক হাজার প্রদীপে। কোজাগরী লক্ষ্মী পূর্ণিমা থেকে রাস পূর্ণিমা পর্যন্ত চলবে দীপদান অনুষ্ঠান। জাতি ধর্ম বর্ন নির্বিশেষে এই সময় মন্দির প্রাঙ্গনে প্রদীপ জ্বালানোর রীতি রয়েছে। সন্ধ্যা ৭ থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত, এই অনুষ্ঠান চলে। একই সাথে চলবে দামোদরাষ্টকম স্ত্রোত্র পাঠ।
ভগবানের প্রতি শ্রদ্ধা, বিধান তথা সেবার বিশেষ সুযোগ লাভ করা যায় এই উৎসব পালনের মধ্য দিয়ে। দীপাবলির আগে থেকেই এই উৎসব শুরু হয়। দশমীর দিন ২০ পর দীপাবলির দিন, কথিত রয়েছে রাবণ বধ করে অযোধ্যা ফিরেছিলেন শ্রীরাম চন্দ্র, সীতা এবং লক্ষণ। সেই সময় আলোতে সাজিয়ে তোলা হয়েছিল গোটা অযোধ্যা। তারপর থেকেই এই রীতি চলে আসছে।
Devlina Kumar: 'নাতবউমার লক্ষ্মী', গৌরী দেবীর আদলে তৈরী প্রতিমা বিসর্জনের আগে বরণ করলেন দেবলীনা
স্বাভাবিকভাবেই এই উৎসবকে ঘিরে মায়াপুর ইসকন মন্দিরে ভক্তদের উন্মাদনা চোখে পড়ার মতো। ইসকনের জনসংযোগ আধিকারিক রসিক গৌরাঙ্গ দাস এই প্রসঙ্গে জানান, দীপদান উৎসব উপলক্ষে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য পৃথক লাইনের ব্যবস্থা করাও হয়েছে।