গতবছব় বড়সড় দুর্ঘটনা সাক্ষী থেকেছিল মাল নদী। প্রতিমা নিরঞ্জনের সময় হড়পা বানেব় জেব়ে মৃত্যু হয় আট জনেব়। সেই ঘটনা থেকে শিক্ষা নিয়ে এবার অতিরিক্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে সেখানে। ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা, স্পিড বোট, ডুবুরি, নোকা সহ আলোর পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রয়েছে সেখানে।
চলতি বছরে স্থানীয় বিডিও অফিসে একটি কন্ট্রোলরুম খোলা হয়েছে। যেখানে বৃষ্টির পরিমাণ, জলস্তর সহ একাধিক বিষয়ে তথ্য রাখা হচ্ছে। জলপাইগুড়ির প্রতিটি নদীর ঘাটে বাঁশের ব্যারিকেডও করা হয়েছে প্রশাসনের তরফে।
Read More- ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে বুধবারও বৃষ্টি বাংলায় ! লক্ষ্মীপুজো পর্যন্ত কেমন আবহাওয়া ?
এবছর জলে নামা নিষিদ্ধ করা হয়েছে দর্শনার্থীদের। শুধুমাত্র পুজো কমিটির কয়েকজন জলে নামতে পারবেন। এবং ঘাটে সর্বদা স্পিডবোট, লাইফ জ্যাকেট নিয়ে থাকবেন উদ্ধারকারী দলের সদস্যরা।