শেখ শাহজাহানের বিরুদ্ধে চাষের জমিতে নোনা জল ঢুকিয়ে মাছের ভেড়ি করার অভিযোগ উঠেছিল । কিন্তু, তার ফলে প্রচুর ক্ষতি হয় সন্দেশখালির বাঁধের । এমনই অভিযোগ স্থানীয় বাসিন্দাদের । রেমাল আসার আগেই আতঙ্কে ভুগছিলেন সেখানকার বাসিন্দারা । তবে, শেষ পর্যন্ত ঝড়ে কোনও ক্ষতি হয়নি বাঁধের । তাই, স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে সেখানকার বাসিন্দারা । তাঁদের অভিযোগ, গোটা এলাকার ক্ষতি করে দিয়েছে শাহজাহান ।
কর্ণখালি গ্রাম-সহ বিভিন্ন গ্রামে নদীবাঁধের পাশেই গত কয়েক বছর ধরে তৈরি হচ্ছে মাছের ভেড়ি । আনন্দবাজারকে সন্দেশখালির বাসিন্দারা জানিয়েছেন, তালতলা থেকে গোপালের ঘাট পর্যন্ত বেশ কয়েক কিলোমিটার নদীবাঁধের পাশে গত কয়েক বছর ধরে বহু মানুষ অবৈধ ভাবে মাছের ভেড়ি তৈরি করেছেন। ফলে বাঁধ দুর্বল হয়ে পড়েছে । তাঁদের দাবি, দ্রুত কংক্রিটের বাঁধ তৈরি করতে হবে ।
উল্লেখ্য, সন্দেশখালির শাহজাহান শেখের বিরুদ্ধে প্রথম চার্জশিট দিয়েছে ইডি। জমি দখল সংক্রান্ত মামলায় তদন্তের ৫৬ দিন পর তাঁর নামে ১১৩ পাতার চার্জশিট জমা দিয়েছে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা। ওই চার্জশিটে নাম আছে শাহজাহানের ভাই আলমগির ও তাঁর দুই সঙ্গীর। ইডি সূত্রে খবর, জমি দখল সংক্রান্ত একাধিক চাঞ্চল্যকর তথ্য পেয়েছেন ইডি আধিকারিকরা ।