বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী নেই। বিক্ষোভ শুরু করেছিলেন বিজেপি কর্মী-সমর্থকরা। তার জেরে নন্দীগ্রামে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল ভোটগ্রহণ। নিজের গ্রামে এই পরিস্থিতি দেখে ময়দানে নামেন নন্দীগ্রামের তৃণমূল নেতা শেখ সুফিয়ান। বিজেপি কর্মী ও প্রিসাইডিং অফিসারের সঙ্গে বচসায় জ়ড়ান শেখ সুফিয়ান। এরপরই প্রশাসনিক কর্তাদের ফোন করে কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইলেন তিনি।
পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দীগ্রাম ১ ব্লকের মহম্মদপুর-২ পঞ্চায়েতে দুটি বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী ছিল না। শনিবার সকালে বুথে ঢুকে বিক্ষোভ করেন স্থনীয় বিজেপি কর্মীরা। ভোটগ্রহণ পর্ব সাময়িক বন্ধ হয়ে যায়। বুথের বাইরেও লাইন পড়ে যায়। ওই এলাকারই ভোটার শেখ সুফিয়ান। খবর পেয়েই বুথে যান তিনি। প্রিসিাইডিং অফিসারের সঙ্গে বাক বিতন্ডায় জড়িয়ে পড়েন তিনি।
শেখ সুফিয়ানকে ফোনে বলতে শোনা যায়, ‘‘বিজেপি এবং সিপিএম হামলা করছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী দিতে হবে। আমি এসপি, ডিএমকে বলেছি। কিন্তু কেউ কোনও ফোর্স পাঠাচ্ছে না।’’ এরপরই কুইক রেসপন্স টিম পৌঁছয় এর জেরে থমকে যায় ভোটগ্রহণ।