ঘূর্ণিঝড় সিত্রাংকে নিয়ে কোনও ঝুঁকি নিতে চায় না রাজ্য সরকার। ফলে আগে ভাগেই তাজপুর, শঙ্করপুর, দিঘা, মন্দারমণি, বকখালির মতো জায়গাগুলি থেকে পর্যটকদের ফেরানোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি, পর্যটকদের গতিবিধি নিয়ন্ত্রণেও একাধিক পদক্ষেপের কথা জানিয়েছে রাজ্য প্রশাসন।
আগাম সতর্কতা নিয়ে নীচু জায়গাগুলো থেকে বাসিন্দাদের সরিয়ে আনা হচ্ছে অস্থায়ী ত্রাণ শিবিরে। ইতিমধ্যেই এই সংখ্যাটা প্রায় ৩০ হাজারের কাছাকাছি বলেই খবর। অন্যদিকে, এবারও সকলের নজর সুন্দরবনের ঘোড়ামারা দ্বীপে। ইতিমধ্যেই সেখানে প্রশাসনিক উদ্যোগে চাল-ডাল-শুকনো খাবার-তেল-ত্রিপল পাঠানো হয়েছে। পরিস্থিতির দিকে নজর রেখেছে বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরও।
আরও পড়ুন- Sitrang Update: সিত্রাংয়ের দাপটে ভাসবে কলকাতা-সহ ৭ জেলা, বইবে ঝড়ো হাওয়া, জারি কমলা সতর্কতা
সোমবার রাত থেকেই দাপট দেখাতে শুরু করবে ঘূর্ণিঝড় সিত্রাং। ঘূর্ণিঝড়ের প্রভাবে রবিবার রাত থেকেই রাজ্যের একাধিক জেলায় বৃষ্টি শুরু হয়েছে। সোমবার রাতে বৃষ্টির তীব্রতা বাড়ার সম্ভাবনা। আবহাওয়া দফতরের পূর্বাঞ্চলীয় অধিকর্তা সঞ্জীব বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, বৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে ঝোড়ো হাওয়ার দাপট বাড়বে। ৯০ কিমি বেগে ঝোড়ো হাওয়া বইবে মূলত, দুই ২৪ পরগনায়।