সন্দেশখালি তৃণমূলের ষড়যন্ত্র। আর এর পিছনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়, আইপ্যাক এবং বসিরহাটের পুলিশ। সোমবার উত্তর ২৪ পরগনার পানিহাটিতে এই অভিযোগ রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারীর। রবিবারই ভুয়ো ভিডিও ছড়ানোর অভিযোগে সন্দেশখালিতে আক্রান্ত হয়েছে তৃণমূলের দুই নেতা। এই ঘটনা আরও ঘটবে বলে দাবি শুভেন্দুর। তিনি জানিয়েছেন, রাজ্যের মানুষ এভাবেই তৃণমূলকে রাজ্য ছাড়া করবে।
সন্দেশখালি নিয়ে সম্প্রতি চারটি ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। যে ভিডিওগুলিতে দাবি করা হয়েছে বাংলার শাসক দলকে হেয় করতেই সন্দেশখালির ঘটনাকে সাজানো হয়েছিল। এই ভিডিওর একটিতে উঠে এসেছিল শুভেন্দু অধিকারীর নাম। এমনকী মহিলারা দাবি করেছিলেন, টাকা দিয়ে নির্যাতনের অভিযোগ লেখানোর।
এদিন দমদম লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী শীলভদ্র দত্তের হয়ে প্রচারে শুভেন্দুর দাবি করেন, ফেক ভিডিও বাজারে ছেড়ে এখন তৃণমূলই সন্দেশখালিকে জিইয়ে রাখতে চাইছে। আর সেই তাদের পতনের কারণ হবে। ইতিমধ্যে এই ইস্যুতে জাতীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে জাতীয় মহিলা কমিশনের চেয়ারপার্সন রেখা শর্মার বিরুদ্ধে নালিশ করেছে তৃণমূল কংগ্রেস।