শীতের বাংলায় এত ঘর জুড়ছে, এরই মাঝে ঘর ভাঙছে হর্ষিনী, সোহেলের। চার বছরেরও বেশি তাদের সংসার জীবন, এবার মা-বাবা আলাদা হচ্ছে, সঙ্গে সন্তানরাও।
চিতাবাঘ হর্ষিনীকে ২০১৯ সালে উত্তরবঙ্গ থেকে আনা হয়েছিল ঝাড়গ্রামে। ২০১৭ থেকে ঝাড়গ্রাম চিড়িয়াখানায় থাকা সোহেলের সঙ্গে ভাব হলো হর্ষিণীর। দু'বারে ৫ সন্তানও হল। এবার সুখের সে ঘড় ভাঙার পালা।
Kolkata Tram: কলকাতার চারটি রুটে চলবে ট্রাম, হাই কোর্টের ক্ষোভপ্রকাশের পরেই জানাল পরিবহন দফতর
দুই ছেলে সুলতান আর সাহাজাদা কে নিয়ে বাবা সোহেল পাড়ি দিচ্ছে কুচবিহারের রসিকবিল এ, নতুন ঠিকানায়। ঝাড়গ্রামে এবার সদ্য হওয়া তিন সন্তান কে নিয়ে থাকবে মা হর্ষিনী। আর এই পরিবার ভাঙায় মানষিক ভাবে কিছুটা বিধ্বস্ত রেসকিউসেন্টারের কর্মী আধিকারিকরা। মনখারাপ তাদের।
কিন্তু ছোট এনক্লোজারে প্রাণ ওষ্ঠাগত হচ্ছিল পরিবারের, ভাঙা ঘর নিয়েও এবার আর একটু বেশি খোলা পরিবেশ পাবে প্রকৃতির সন্তানেরা, সেটা আনন্দের, পরম তৃপ্তির।