আলিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (Aliah University) ছাত্রনেতা প্রয়াত আনিস খানের (Anish Khan)
দেহ কবর থেকে তুলতে বাধা দেওয়ার অভিযোগ উঠল। শনিবার ভোরে আদালতের নির্দেশ মেনে তাঁর দোহ কবর থেকে তুলতে যায় পুলিশ। অভিযোগ, স্থানীয়রা বাধা দেন।। এরপরই টুইট করে এই ঘটনায় আদালতের নির্দেশ অবমাননার অভিযোগ তুলল রাজ্য পুলিশ। সেখানে বলা হয়েছে, ‘মহামান্য হাই কোর্টের নির্দেশ মেনে শনিবার আনিস খানের দেহ ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে তুলতে গিয়েছিলেন সিটের সদস্যরা। তাঁদের সঙ্গে ছিলেন ম্যাজিস্ট্রেটও। আদালতের নির্দেশ অমান্য করে তাঁদের কাজে বাধা দেওয়া হয়।’
টুইটে রাজ্য পুলিশ আরও জানিয়েছে, আদালতের নির্দেশ অনুযায়ী আনিস খান মামলায় তদন্ত করছে সিট। কিন্তু এই তদন্তকে বিলম্ব এবং বিচ্যুত করার উদ্দেশ্যে আমতা থানা এবং পুলিশ সুপারের অফিসে হিংসাত্মক বিক্ষোভ দেখানো হচ্ছে। উল্লেখ্য, বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও আনিসের পড়শিরা টানা বিক্ষোভ দেখিয়েছেন।
আরও পড়ুন: Municipal Election: রাত পোহালেই রাজ্যের ১০৮টি পুরসভার ভোট, শেষবেলার প্রস্তুতিতে ব্যস্ত ভোটকর্মীরা
অন্যদিকে, হুমকি ফোনের বিষয়ে থানায় অভিযোগ করলেন আনিস খানের দাদা। গত বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি রাতে আনিসের দাদা এবং বাবাকে প্রাণে মারার হুমকি দিয়ে ফোন আসে। শনিবার আমতা থানায় অভিযোগ দায়ের করলেন আনিসের দাদা সাবির খান। তিনি আরও জানান, ২৪ ফেব্রুয়ারি তাঁর কাছে আরও একটি ফোন আসে।