টানা বৃষ্টির জেরে বেড়েছিল তিস্তার জলস্তর। এর মধ্যে সিকিমে ভয়াবহ ধসও নামে। অবশেষে কিছুটা স্বস্তি! সিকিমের বৃষ্টি কমার পরেও দার্জিলিং-এ বৃষ্টি কমল।
সিকিম আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, আকাশ মেঘাচ্ছন্ন থাকলেও ভারী থেকে অতিভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আর নেই। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে সিকিমে বৃষ্টির পরিমাণ কমেছে। সেই সঙ্গে দার্জিলিং- কালিম্পংয়েও বৃষ্টি বেশ কিছুটা কমেছে। জলপাইগুড়ি-শিলিগুড়িতেও বৃহস্পতিবার সকাল থেকে আকাশ মেঘাচ্ছন্ন। তিস্তার জলস্তর কিছুটা কমায় লাল সতর্কতার বদলে হলুদ সতর্কতা জারি করা হয়েছে।
তিস্তা ছাড়াও উত্তরবঙ্গের তোর্সা, রায়ডাক, জলঢাকা, কালজানি-সহ একাধিক নদীর জলস্তর বিপদসীমার নীচে থাকায় বেশ কিছুটা স্বস্তি। গত ৩-৪দিনের বৃষ্টিতে ধস নেমেছে উত্তর সিকিমেও। সেখানকার মঙ্গন-গ্যাংটক সড়ক যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন। লাচুং-লাচেন সহ বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রায় ৩০০ জন পর্যটককে নামিয়ে আনা হয়েছে গ্যাংটকে। তবে এখানও সেখানে আটকে প্রায় ২০০ জন পর্যটক।