রামপুরহাটের (Rampurhat) বগটুই (Bagtui) গ্রামে দাঁড়িয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় (Mamata Banerjee) তৃণমূলের ব্লক সভাপতি আনারুল হোসেনকে গ্রেফতার করার নির্দেশ দেন। তার ঘণ্টা দু'য়েকের মধ্যেই তারাপীঠ (Tarapith) থেকে গ্রেফতার হন আনারুল। কিন্তু কে এই আনারুল হোসেন? কেন তাঁর গুরুত্ব রামপুরহাট ব্লকের রাজনীতির ময়দানে?
রামপুরহাট শহর সংলগ্ন সন্ধিপুর এলাকার বাসিন্দা আনারুল। এক সময় পেশায় রাজমিস্ত্রি ছিলেন তিনি। স্থানীয় সূত্রে খবর, প্রথমে কংগ্রেসের (Congress) সমর্থক ছিলেন। তৃণমূল তৈরি হওয়ার পর থেকে আনারুল কংগ্রেস ছেড়ে যোগ দেন জোড়াফুল শিবিরে।
আরও পড়ুন: Rampurhat Violence: মমতার নির্দেশের পরই তারাপীঠ থেকে গ্রেফতার আনারুল
রাজ্যে পালাবদলের সময় থেকেই রামপুরহাটে তৃণমূলের সংগঠক হিসাবে খ্যাতি অর্জন করেন আনারুল। ক্রমশ রামপুরহাটের বিধায়ক তথা রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী ও বিধানসভার বর্তমান ডেপুটি স্পিকার আশিস বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Asish Banerjee) ঘনিষ্ঠ হয়ে ওঠেন তিনি। তৃণমূলের বীরভূম জেলার সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের (Anubrata Mandal) ঘনিষ্ঠ বৃত্তেও চলে আসেন। এরপর তাঁকে রামপুরহাট এক নম্বর ব্লকের সভাপতি করে তৃণমূল। বগটুই গ্রাম ছিল আনারুলের ব্লকেই। তিনি ছিলেন গোটা এলাকার দোর্দণ্ডপ্রতাপ নেতা