মেয়েকে রাজধানী এক্সপ্রেসে চাপাতে গিয়ে বর্ধমান স্টেশনে জলের ট্যাঙ্ক ভেঙে মৃত্যু হল মায়ের। এবিষয়ে বিস্তারিত জানালেন মৃত মাফিজা খাতুনের ভাই। তিনি জানিয়েছেন, ৩ নম্বর প্ল্যাটফর্মে দাঁড়িয়েছিলেন তাঁর দিদি, জামাইবাবু এবং দুই ভাগ্নি। সেই সময়ই ট্যাঙ্কটি ভেঙে পড়ে।
মাফিজা খাতুনের ভাই জানিয়েছেন, ভাগ্নিকে রাজধানী এক্সপ্রেসে চাপাতে শেয়ালদহ স্টেশনে যাচ্ছিলেন দিদি, জামাইবাবু এবং তাঁর ভাগ্নি। সেসময় বর্ধমান স্টেশনে ট্রেনের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। ঠিক সেসময়ই দুর্ঘটনাটি ঘটে। এবং হাসপাতালে নিয়ে যাওয়ার আগেই মৃত্যু হয় মাফিজা খাতুনের।
এদিকে রেলের তরফে জানানো হয়েছে, আহতদের সবরকম চিকিৎসায় সহায়তা করা হবে। তাঁদের চিকিৎসার যাবতীয় খরচ বহন করবে রেল। প্রয়োজনে আহতদের বেসরকারি হাসপাতালেও চিকিৎসা করাতে পারেন পরিবারের সদস্যরা।