ক্রিকেটে টাইমিং অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বিশ্বকাপের ফাইনালের মতো ম্যাচ হলে তা নিয়ে আর নতুন করে বলার নেই। মেলবোর্নে বিশ্বসেরার মুকুট জয় ইংল্যান্ডের। কিন্তু পাকিস্তানের বোলারদের প্রয়াসকে স্যালুট করছে গোটা বিশ্ব। মোক্ষম সময় শাহিন আফ্রিদি চোট না পেয়ে ফিরলে, কে বলতে পারে, ম্যাচের ফলাফল ঘুরে যেতেই পারত।
সেমিফাইনালে তুখোড় ব্যাটিং। কিন্তু ফাইনালে গিয়ে পাক ব্যাটসম্যানরা কেউই লড়াই করতে পারেননি। স্কোর ছিল মাত্র ১৩৭। জানা কথা, এই স্কোর নিয়ে লড়া অসম্ভব। কিন্তু প্রথম থেকেই পাকিস্তানের বোলিং আক্রমণে জর্জরিত ইংল্যান্ডের ব্যাটিং। প্রথম ওভারেই শাহিন আফ্রিদি ইন সুইংয়ে বোল্ড করে ফেরান অ্যালেক্স হলসকে। ২ ওভারে মাত্র ১৩ রান খরচ করেন তিনি। আফ্রিদির পাশাপাশি ইংল্যান্ড ব্যাটিংকে আক্রমণ করেন হ্যারিস রাউফ ও সাদাব খান।
কিন্তু ১২তম ওভারে হ্যারি ব্রুকের ক্যাচ নিতে গিয়ে চোট পান আফ্রিদি। ১৬তম ওভারে এসে রান আপ নিতে পারছিলেন না। চোটের কারণে মাঠ ছাড়তে হয় পাক পেসারকে। সেখান থেকেই ম্যাচ ঘুরে যায়। ইংল্যান্ড নিজেদের হাতে ম্যাচের রাশ ধরে নেয়।