দত্তপুকুরের বাজি কারখানা বিস্ফোরণের (Duttapukur Blast) ২৪ ঘণ্টা পরেও ঘটনাস্থলে এদিক ওদিক পড়ে হাতের পাঞ্জা, দেহাংশ। বিস্ফোরণস্থলের ঠিক পিছন দিক থেকে আরও একটি মুন্ডুহীন দেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। ২০০ মিটার দূর থেকে উদ্ধার করা হয়েছে একটি মাথা। প্রাথমিক ভাবে মনে করা হচ্ছে, বিস্ফোরণের অভিঘাতেই সোমবার উদ্ধার হওয়া দেহটি থেকে মাথা ছিটকে গিয়ে পড়েছে ২০০ মিটার দূরে। বাড়ির সামনে থেকে হাতের পাঞ্জা উদ্ধার করেছে পুলিশ।
দেহাংশ দেখতে ইতিউতি ভিড় জমিয়েছে জনতা। রবিবার মাঝ রাতে নীলগঞ্জ থেকে কেরামতের সহযোগী শফিক আলিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ, এখনও পর্যন্ত একজনকেই গ্রেফতার করা হয়েছে গোটা ঘটনায়।
Duttapukur Blast: দত্তপুকুর বিস্ফোরণে গ্রেফতার কেরামতের সহযোগী শফিক আলি
স্থানীয়দের বাধা, বারণ ধর্তব্যে আনতেন না কেরামত, অভিযোগ এমনটাই। স্থানীয় সামসুল হকের জমি ভাড়া নিয়েই বাজির ব্যবসা ফেঁদেছিলেন কেরামত।সামসুল নিজেও এই কারখানাতেই কাজ করতেন। বিস্ফোরণে মৃত্যু হয়েছে তাঁরও।